How To earn Money In freelancing bd

How To earn Money In freelancing bd

 

আপনি কি অনলাইনে টাকা উপার্জনের রাস্তা খুজতেছেন বা কিভাবে অনলাইনে টাকা উপার্জন করা যায় সেই বিষয়ে টিপস জানতে চাইতেছেন?

তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য পোস্টটি ভাল ভাবে পড়বেন তাহলে আপনি অনেক গুলো টাকা উপার্জনের টিপস পাবেন।

অনলাইনে কিভাবে ইনকাম করা যায় তার কিছু উপায় আমি তুলে ধরেছি ।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং অনেক জনপ্রিয় পেশা এবং আয় করার অন্যতম জনপ্রিয় উপায় এখন ঘরে বসেই ফ্রিল্যান্সিং করা।

আসলেই ফ্রিল্যান্সিং ভাল দক্ষতা অর্জন করতে পারলে যে কোন বিষয়ে এক্সপার্ট হতে পারলে তাহলে আপনি জনপ্রিয় মার্কেট প্লেস থেকে ভাল পরিমান টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং এ অনেক ক্যাটাগরিস আছে উল্লেখ্য জনপ্রিয় স্কিল হলো , ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং ডেভেলমেন্ট আর ও অনেক স্কিল আছে যা আপনি যে কোন একটি কাজ দক্ষতা অর্জন করলে  freelancer. upwork, fiverr এর মত মার্কেট প্লেসে একাউন্ট খুলে আপনি আপনার মনের কত প্রোফাইল সাজিয়ে গিগ তৈরি করে রাখুন আপনি দক্ষ হলে অবশ্যই ক্লাইন্টস রা আপনাকে খুজে বের করবে।

 

 চলুন জেনে নিই অনলাইনে আয় করার উপায় সম্পর্কে!

ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইনে আয়।

ফ্রিল্যান্সিং হল অনলাইনে আয় করার অন্যতম জনপ্রিয় উপায়। এটি একটি বিনামূল্যের পেশা যেখানে আপনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অনলাইনে আয় করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে কত টাকা কামানো যায় তাহার সুনির্দিষ্ট কোন বেতন নেই আপনি কোন মাসে ৩০০ ডলার আবার কোন মাসে ৩০০০ ডলার কামাতে পারবেন।

যারা টপ রেটেড ফ্রিল্যান্সার তারা মাসে অনেক টাকা ইনকাম করে চাইলে আপনি ও পারবেন প্রয়োজন শুধু ধর্য্য আর দক্ষতা বাড়ানো।

আমি কয়েকটি ফ্রিল্যান্সিং মাধ্যম শেয়ার করবো যাতে আপনি সহজেই টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

১। কন্টেন্ট লেখা / Content Writing বা ব্লগিং করে আপনি টাকা কামাতে পারবেন।

আপনার যারা লেখালেখি পছন্দ করেন তাদের জন্য কন্টেন্ট রাইটিং লিখে ভাল একটা এমাউন্ট আয় করতে পারবেন মাসে।

আপনি যদি লেখালেখিতে পারদর্শী হয়ে থাকেন তাহলে আমি সাজেস্ট করবো  একটি ব্লগসাইট তৈরি করে আয় করতে পারবেন।  এর জন্য আপনাকে প্রথমে গুগল ব্লগস্পট থেকে ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিজেকে এক্সপার্ট তৈরি করুন। তারপর কাস্টম ডোমেইন কিনে আপনি আপনার ব্লগে যোগ করতে পারবেন । আপনার কন্টেন্টে গুগল এডসেন্স যোগ করে টাকা কামাতে পারবেন। অথবা আপনি ডোমেইন হোস্টিং আলাদা ভাবে কিনে   ব্লগ সাইট তৈরি করতে পারেন। আবার, ওয়ার্ডপ্রেস এবং টাম্বলার প্ল্যাটফর্মে বিনামূল্যে ব্লগ লেখা যায়।

এই ভাবে প্রতিদিন নিয়মিত কন্টেন্ট লিখতে হবে ভাল ভিজিটর যখন আপনার ওয়েবসাইটে আসবে তখন আপনার ভাল একটা ইনকাম শুরু হবে।

পাশাপাশি আপনার কন্টেন্ট রাইটার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন।

ফাইভার, আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সারে ব্লগ লেখকরে অনেক চাহিদা আছে । আপনি ইংরেজিতে দক্ষ হলে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কাজ পেতে সহায়তা করবে।

বিষয়বস্তু লেখকরা কাজের মানের উপর নির্ভর করে প্রতি ১০০০ শব্দে $৫ থেকে $১০০ উপার্জন করে থাকেন ।

এছাড়াও আপনি বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে লিখে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

২। ইউটিউবিং করে অনলাইনে ইনকাম করার উপায়

YouTube থেকে অনলাইনে আয় করতে আপনার চ্যানেলের কমপক্ষে ১০০ সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে এবং ৪০০০ ওয়াটস টাইম থাকতে হবে তারপর

আপনি সুযোগ পাবেন এডসেন্স এপ্লাই করার । আপনার চেনেলে এডসেন্স এপ্রোভ হলে তখন থেকে আপনার উপার্জন শুরু।

যদিও আপনি গ্রাহক প্রতি অর্থ প্রদান করবেন না। যাইহোক, যত বেশি গ্রাহক আছে, উপার্জনের সম্ভাবনা তত বেশি। আপনি চাইলে একটি ব্র্যান্ডের সাথে সহযোগিতা করে আয় করতে পারেন।

আপনি যত বেশি ভিউ পাবেন, আপনার উপার্জনের সম্ভাবনা তত বেশি। যাইহোক, আপনি শুধুমাত্র YouTube থেকে আয় করবেন যদি কেউ আপনার ভিডিওর উপরের লিঙ্কে ক্লিক করে এবং সম্পূর্ণ বিজ্ঞাপনটি দেখে।

 

এখানেই ড্যাশবোর্ডে মাসে কত রোজগার হয়েছে দেখে নিতে পারবেন। নিয়মিত ভালো মানের কন্টেন্ট তৈরি করতে পারলে ইউটিউব আপনার জন্য হবে একটি আদর্শ অনলাইনে ইনকাম করার উপায়।

 

০৩। পেইড সার্ভের মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম করার উপায়।

অনেক ধরনের পেইড সার্ভে রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি অনলাইনে আয় করতে পারেন। মূলত, একটি কোম্পানি থেকে একটি জরিপ করা হয় তাদের পণ্য সম্পর্কে জনসাধারণের প্রতিক্রিয়া কী, নতুন পণ্যের মধ্যে কী অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।

এই কাজের জন্য আপনার যা দরকার তা হল আপনার মোবাইল বা কম্পিউটার। কিন্তু আপনার একটি পেইড আইপি দরকার, ফ্রি ভিপিএন বেশিদিন স্থায়ী হবে না।

নিচে কিছু জনপ্রিয় সার্ভে ওয়েবসাইট আপনি চাইলে দেখে নিতে পারেন।

 

০৪। ওয়েবসাইট তৈরি করে অনলাইনে টাকা আয়

আজকাল, মানুষের বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ওয়েবসাইটের প্রয়োজন হয়।

সুতরাং আপনি যদি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন তবে এটি আপনার জন্য একটি অনলাইন আয় হতে পারে। কারন ওয়েবসাইটের চাহিদা ব্যাপক দুনিয়া জুড়ে।

আপনি একজন ফ্রিল্যান্সার হিসাবে অন্যদের জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করে দিয়ে  অনলাইনে অর্থোপার্জন করতে পারেন,

অথবা আপনি নিজেই ওয়েবসাইট তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনার সাইটে যদি ভালো ট্রাফিক থাকে, তাহলে ওয়েবসাইটের দামও বেশি হবে।

আপনি ওয়েবসাইটে গুগল বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। একটি সাধারণ ওয়েবসাইট তৈরি করতে বেশি কিছু লাগে না। শুধু ডোমেইন এবং হোস্টিং দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করা সম্ভব। এর জন্য প্রথমে আপনাকে একটি হোস্টিং কিনতে হবে এবং একটি ডোমেইন নিবন্ধন করতে হবে এবং তারপর একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। অথবা অনেক থিম বা টেমপ্লেট কিনতে পাওয়া যায় আপনি চাইলে সেই গুলো কিনে ব্যবহার করতে পারবেন।

০৫। গুগল অ্যাডসেন্স থেকে অনলাইন আয়

আপনি যদি কোনও ওয়েবসাইট বা ইউটিউব থেকে অনলাইনে অর্থোপার্জন করতে চান তবে প্রথমে যে বিষয়টি মাথায় আসে তা হল গুগল অ্যাডসেন্স।

আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট বা ইউটিউব চ্যানেল থাকে, তাহলে অ্যাডসেন্স বিজ্ঞাপনগুলি সেই YouTube চ্যানেল বা ব্লগে বিভিন্ন জায়গায় Google দ্বারা প্রদর্শিত হবে।

আপনার সাইটের দর্শকরা সেই বিজ্ঞাপনটিতে ক্লিক করলে, আপনি বিজ্ঞাপনের আয়ের একটি অংশ উপার্জন করতে পারেন।

গুগল অ্যাডসেন্স থেকে প্রতি ক্লিকে কত আয় হবে তাও নিশ্চিত নয়। যাইহোক, দেশের উপর নির্ভর করে ক্লিক প্রতি খরচ $0.01 থেকে $100 প্রতি ক্লিকে পরিবর্তিত হয়। এটি আপনার বিষয়বস্তুর গুণমান, বিষয়বস্তুর প্রকার এবং দেশ অনুযায়ী নির্ভর করে। এডসেন্স জন্য আপনাকে অবশ্যই গুগল এর রুলস মানতে হবে যদি গুগলের নিয়ম অনুযায়ী ওয়েবসাইট বা ইউটিউব চ্যানেল খোলেন তাহলে এডসেন্স এপ্রোভ পাবেন।

০৬। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং দ্বারা অনলাইন আয়

ওয়েবসাইট তৈরি করে অনলাইনে আয় করার আরেকটি জনপ্রিয় উপায় হল অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি মূলত আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন পণ্যকে তৃতীয় পক্ষ হিসেবে প্রচার করেন এবং সেগুলো বিক্রি করার চেষ্টা করেন। একটি কোম্পানির পণ্য বিক্রি করার সময়, কোম্পানি সাধারণত পণ্য বিক্রয়ের উপর ২% থেকে ৭০% কমিশন প্রদান করে।

আপনার যদি একটি ভাল মানের ওয়েবসাইট থাকে এবং এটি ভাল ভিজিটর পায়, তাহলে আপনি আপনার পছন্দের যেকোনো অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক বিক্রি করে অনলাইনে আয় করতে পারেন। অ্যাফিলিয়েট করে মাসে লক্ষ টাকার বেশি উপার্জন সম্ভব।

অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বাংলাদেশে একটি খুব জনপ্রিয় অনলাইন উপার্জন পদ্ধতি।

এই অধিভুক্ত ওয়েবসাইটগুলি তাদের সুবিধার কথা বলে বিভিন্ন অ্যামাজন পণ্য বিক্রি করার চেষ্টা করে পণ্য বিক্রি হলেই কমিশন।

ওয়েবসাইট, ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক প্রোফাইল, এমনকি ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে রেফারেল বা অধিভুক্ত আয় উপার্জন করা সম্ভব।

একটি ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ পরীক্ষক একটি ওয়েবসাইট বা অ্যাপ কীভাবে কাজ করছে, দর্শকরা সঠিক পরিষেবা পাচ্ছে কিনা তা দেখতে তৃতীয় পক্ষ হিসেবে কাজ করে। এবং অনেকেই অনলাইনে আয় করতে এই ওয়েবসাইট এবং অ্যাপটি চেক করেন।

অনেক ওয়েবসাইট লোড হতে সময় নেয় বা ভিজিট করার সময় অ্যাপ ক্র্যাশ হয়ে যায়। এই ঘটনাগুলি প্রায়শই ঘটছে, এই কারণেই পরীক্ষকদের উচ্চ চাহিদা রয়েছে ওয়েবসাইট বা অ্যাপ পরীক্ষক হিসাবে, আপনার কাজ হল উভয়ই ব্যবহারকারীদের কাছে অ্যাক্সেসযোগ্য তা নিশ্চিত করা৷ এই অনলাইন কাজগুলির বেশিরভাগই প্রতি ঘন্টায় $১০-২০ উপার্জন করতে পারে।

০৭। ফটো এবং ফুটেজ বিক্রি করে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করুন।

আপনি যদি অনলাইনে আপনার কোনো ছবি বিক্রি করতে চান, তার জন্য বিভিন্ন ইমেজ শেয়ারিং বা স্টক ইমেজ সাইট রয়েছে। এই সাইটগুলিতে আপনি বিক্রয়ের জন্য আপনার ফটো আপলোড করতে পারেন। তবে ছবিগুলো ভালো মানের, উচ্চ রেজুলেশনের হতে হবে।

আপনি যদি এই ওয়েবসাইটগুলিতে কাজ করতে চান তবে প্রথমে আপনাকে ওয়েবসাইটে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং আপনার ছবি আপলোড করতে হবে। তারপর আপনার ছবির গুণমান, রেজোলিউশন ইত্যাদি যাচাই করার পরে আপনার প্রোফাইলটি সেই ওয়েবসাইটে অনুমোদিত হবে।

প্রোফাইল অনুমোদনের পর আপনি সেখানে আপনার ছবি আপলোড করতে পারবেন। কিন্তু কর্তৃপক্ষ প্রথমে আপনার আপলোড করা প্রতিটি ছবি যাচাই করবে, তবেই ছবিটি আপলোড হবে এবং সবাই আপনার ছবি দেখতে পারবে।

ছবি সহ কিছু অর্থ উপার্জনের ওয়েবসাইট:

অনেক বড় কোম্পানি আছে যাদের বিভিন্ন কারণে বিভিন্ন ইমেজ প্রয়োজন। তারপর তারা এসব মার্কেটপ্লেস থেকে ছবি কিনে তাদের কাজে ব্যবহার করেসাধারণত এই ওয়েবসাইটগুলি ফটোগ্রাফারদের প্রতি বিক্রয় প্রতি ৩০-৭০% কমিশন দেয়।

০৮। কিন্ডল ই-বুক দিয়ে অনলাইনে আয় করুন।

আপনার যদি লেখার ইচ্ছা বা অভিজ্ঞতা থাকে তবে আপনি অ্যামাজন কিন্ডলের সাহায্যে লাখ লাখ মানুষের কাছে আপনার লেখা প্রকাশ করতে পারেন।Amazon Kindle Direct Publishing এর সাহায্যে আপনি সহজেই ডিজিটালভাবে যেকোনো বই লিখতে ও প্রকাশ করতে পারেন। মূলত একটি বই অ্যামাজনের গ্লোবাল নেটওয়ার্ক এবং অ্যামাজনের ই-কমার্সের মাধ্যমে ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে অনলাইনে বিপুল সংখ্যক লোকের কাছে বিক্রির জন্য প্রস্তুত হতে পারে।

আপনি Amazon KDP এর সাথে একাধিক বিভাগের বই স্ব-প্রকাশ করতে পারেন। আর বইয়ের দাম আপনি নিজেই ঠিক করবেন। বই বিক্রির টাকা আপনার পেপ্যাল বা দেশিও ব্যাংক অ্যাকাউন্টে যাবে।

০৯। ভয়েস ওভার শিল্পী হিসাবে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করুন।

আপনি যদি সাবলীলভাবে কথা বলতে পারেন তবে আপনি বিভিন্ন জায়গায় ভয়েস ওভার আর্টিস্ট হিসাবে কাজ করে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

অডিওবুক, ভিডিও কন্টেন্ট, অ্যানিমেশন, বিজ্ঞাপন, পণ্য ভিডিও, অডিও গাইড ইত্যাদিতে ভয়েস আর্টিস্ট হিসেবে কাজ করে অনলাইনে আয় করার সুযোগ রয়েছে।

স্থানীয় মার্কেটপ্লেসে আপনি প্রতি মিনিটে  ৩০-৬০টাকা কাজ পেতে পারেন এবং ইন্টারন্যাশানাল মার্কেট প্লেসে কাজ করতে পারলে  ৫ থেকে ৫০ ডলার পর্যন্ত পেতে পারেন।

একজন ভয়েস ওভার শিল্পী হিসেবে, সুন্দর সুর এবং স্পষ্ট উচ্চারণ ছাড়াও, রেকর্ডিংয়ের জন্য আপনার একটি ভাল মানের মাইক্রোফোন প্রয়োজন। তারপর মোবাইল ফোন দিয়ে রেকর্ডিং এডিট করে ক্রেতার কাছে পাঠান।

১০। অনলাইন টিউটর হিসেবে আয় করুন

আপনি যদি কোন একটা বিষয়ে ভাল হন তবে আপনি এটি অনলাইনে  টিউটর করতে পারেন।

অনলাইন টিউটর এখন উচ্চ চাহিদা এবং এর মাধ্যমে আপনি সব বয়সের ছাত্রদের পড়াতে পারেন। বিভিন্ন ওয়েবসাইটে অনলাইন টিউটরিংয়ের সুযোগ রয়েছে, যেখানে আপনি আপনার সুবিধামত শেখাতে পারেন। আপনি চাইলে নিজেই একটি কোর্স শুরু করতে পারেন।

১১। ডাটা এন্ট্রির মাধ্যমে অনলাইন আয়।

ডেটা এন্ট্রি হল কিছু সফটওয়্যারের সাহায্যে কম্পিউটারের মাধ্যমে ডেটা যোগ বা আপডেট করা। যাদের দ্রুত টাইপিং দক্ষতা আছে তারা এই ধরনের কাজ করে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

ইন্টারনেটে অনেক ফ্রিল্যান্সিং সাইট রয়েছে (ফাইভার, ফ্রিল্যান্সার, গুরু) যেখানে আপনি ডেটা এন্ট্রির কাজ পেতে পারেন।

যাইহোক, এই কাজগুলিতে উপার্জন সাধারণত অন্যান্য চাকরির তুলনায় কম।

১২। ভার্চুয়াল সহকারী হিসেবে অনলাইনে আয় করার উপায়।

কোম্পানিগুলো বিভিন্ন দক্ষতার ভিত্তিতে ভার্চুয়াল সহকারী নিয়োগ করে। এর মধ্যে ফোন কল, ই-মেইল মার্কেটিং, অভ্যন্তরীণ গবেষণা, ডাটা এন্ট্রি, সম্পাদনা, লেখা, ব্লগ, গ্রাফিক্স, প্রযুক্তিগত সহায়তা, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্টের মতো কাজ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

২৪/৭ ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট, অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যাচ, Freelancer.com, পিপল পার আওয়ার, ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্টের মতো আপওয়ার্ক উপার্জনকারী ওয়েবসাইটগুলি অনলাইনে উপার্জনের জন্য উপলব্ধ।

এছাড়াও আপনি বিভিন্ন গ্রুপে সেকেন্ডহ্যান্ড বই, অনুবাদ, ব্যবহারিক লেখা বিক্রি করে খুব সহজেই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
অনলাইনে টাকা আয় করার আগে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে

কাজ শুরু করার আগে, আপনাকে ওয়েবসাইটগুলি বা আপনি কার সাথে কাজ করবেন তা জানতে হবে। কারণ, এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে যারা বিভিন্ন ধরনের কাজের বিপরীতে ভালো মজুরির প্রতিশ্রুতি দেয় কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রতারণা করে। অনেক লোক আছে যারা আপনাকে প্রতারিত করার চেষ্টা করছে।

তাই আপনি যদি নতুন অর্থ উপার্জনের ওয়েবসাইটে কাজ করতে চান তবে এটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যেখানে কাজ করতে চান, আপনাকে দেখতে হবে এটি সক্রিয় এবং নির্ভরযোগ্য কিনা।

কিভাবে অনলাইনের টাকা হাতে পাবেন।

অনলাইন মানে বেশির ভাগ টাকা পেপালে পেমেন্ট করতে চায় ক্লাইন্টরা। মনে রাখবেন যে বেশিরভাগ বিদেশী জরিপ সাইটগুলিতে পেপ্যাল হল অর্থপ্রদানের পদ্ধতি। কিন্তু PayPal বাংলাদেশ থেকে সাপোর্ট করে না, যার ফলে আপনি পেপালে টাকা নিতে ঝামেলা হবে।

তবে আপনি PayPal এর Zoom সার্ভিস চালু করে সহজেই আপনার PayPal অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলতে পারবেন।

আপনি চাইলে সরাসরি আমাদের স্থানীয় ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, Payoneer অ্যাকাউন্ট এবং ওয়্যার ট্রান্সফার ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি এই পদ্ধতিগুলির মাধ্যমে মার্কেটপ্লেস থেকে অর্থ উত্তোলন করতে চান তবে আপনাকে এটি মার্কেটপ্লেসে ঠিক করতে হবে। পেওনিয়্যার খুবই ভাল ফ্রিল্যান্সারদের টাকা পেমেন্ট করার জন্য । এটা বাংলাদেশের সাথে সংযুক্ত আপনি চাইলে পেওনিয়্যারে পেমেন্ট নিয়ে সরাসরি আমাদের দেশি ব্যাংকে টাকা তুলতে পারবেন।

আবার পেওনিয়্যার থেকে সরাসরি বিকাশে টাকা নিতে পারবেন। তাই ফ্রিল্যান্সারদের পেওনিয়্যার খুবই সহজ প্রসেস।

আর যদি আপনার টাকার পরিমাণ ২ হাজার ডলারের বেশি হয়, তাহলে ওয়্যার ট্রান্সফার হবে সবচেয়ে ভালো বিকল্প।

আপনি যদি মার্কেটপ্লেসের বাইরে কোনো ক্লায়েন্টের সাথে সরাসরি কাজ করেন, তাহলে আপনি আপনার Payoneer অ্যাকাউন্ট বা স্থানীয় ব্যাঙ্কের মাধ্যমে সরাসরি ক্লায়েন্টের কাছ থেকে টাকা তুলতে পারবেন।

এছাড়াও অনেক পেমেন্ট অপশন আছে তাই সরাসরি এখন আমাদের দেশিও ব্যাংকে সুইফট কোডের মাধ্যমে টাকা তুলা যায়।

তাই পরিশেষে একটা কথা বলতেই চাই আপনি ফ্রিল্যান্সিং এ দক্ষতা অর্জন করেন মার্কেট প্লেসে অনেক কাজ আছে

দক্ষতা অনুযায়ী আপনি মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

 

 

আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন । আমরা সব সময় লেখাপড়া বিষয়ে , ক্যারিয়ার বিষয়ে এবং ফ্রিল্যান্সিং টিপস নিয়ে পোস্ট করে থাকি।

 

 

CATEGORIES
TAGS
Share This

COMMENTS

Wordpress (0)
Disqus ( )